১) নবীজি বলেন,"জ্বর আসে জাহান্নামের তাপ
থেকে! সুতরাং,জ্বর কে পানি দ্বারা প্রশমিত কর!
(সহীহ বুখারী,, খন্ড ৭:অধ্যায়৭১:হাদ
.
২)নবীজি বলেন,"যদি কারো পানিতে মাছি পড়ে
যায়,তবে মাছিটিকে পানিতে চুবিয়ে তারপর পান কর!কারণ,মাছির এক ডানায় আছে রোগ,অন্য ডানায় আছে প্রতিকার!
"(সহীহবুখারী, 4:54:537)
.
৩)নবীজি বলেন,কালোজিরা আস-সামস ব্যতিত
সর্বরোগের ঔষধ! আয়েশা জিজ্ঞেস করেন,আস-
সামস কি?নবীজি উত্তরে বলেন,মৃত্যু!
(বুখারী৭:৭১:৫৯১
.
৪)নবীজি বলেন,"যারা রোপ্যপাত্রে পানি পান
করে,তারা জাহান্নামের আগুন দ্বারা তাদের
পেটপুর্ণ করে!
(বুখারী 7:69:538)
.
৫) নবীজি বলেন,"জাহান্নাম
,"হে আমার প্রতিপালক,আমার
বিভিন্ন অংশ পরস্পরকে খেয়ে ফেলছে!
সুতরাং,তিনি জাহান্নামকে দুইবার শ্বাস নেয়ার
অনুমতি দিলেন,একটি শীতকালে (প্রশ্বাস),অন্য
গ্রীষ্মকালে (নিঃশ্বাস)! এবং এটাই (গ্রীষ্মকলে) প্রখর গরম
ও (শীতিকালে) তীব্র শীতের কারণ!
(বুখারী 4:54:482)
.
৬)নবীজি বলেন,"আল্লাহ হাচি পছন্দ করেন
এবং হাই তোলা অপছন্দ করেন!
(বুখারী8:73:242
.
৭)নবীজি বলেন,"ভাল স্বপ্ন আসে আল্লাহ থেকে
আর দুঃস্বপ্ন আসে শয়তান থেকে!
কেউ যদি দুঃস্বপ্ন দেখে তার উচিত আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়া ও বাম দিকে থুথু নিক্ষেপ করা,কারণ এতে দুঃস্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা।
(বুখারী 9:87:115)
.
৮)আব্দুল্লাহ বর্ণিত:এক লোক নবীজির কাছে
এসে বলল,সে সকাল পর্যন্ত ঘুমিয়েছে এবং নামায আদায় করতে পারেনি!!
নবীজি বললেন:শয়তান তার কানে প্রস্রাব করে দিয়ে চলে গিয়েছে!
(বুখারী 2:21:245)
.
৯)নবীজি বলেন,"তোমরা সুর্যদ্বয় ও সুর্যাস্তের
সময় নামায আদায় করোনা,
কারণ সুর্য শয়তানের মাথার দুইপ্রান্তের মধ্যখান দিয়ে উদিত হয়
(বুখারী৪:৫৪:৪৯৪
.
১০) নবীজি বলেন,,"যে ব্যক্তি প্রতি সকালে
৭ টি আজওয়া খেজুর খায়,তার ওপর বিষ ও জাদু
কোন প্রভাব ফেলতে পারেনা!
(বুখারী৭:৬৫:৩৫৬
হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে সকলকে আমল করার তৌফিক দিন, আমীন।
No comments:
Post a Comment